ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায়
ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় |
এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।
কি খাবার খেলে ছেলে সন্তান হয়
বিজ্ঞান এখন কোন কিছুতেই থেমে নেই তাই মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নানা রকম বিষয় তারা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। বিজ্ঞানীদের মতে একাধিক কিছু গবেষণার পর জানা গেছে যে বিশেষ কিছু খাবারের সঙ্গে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ গর্ভাবস্থায় কোন মা যদি এই খাবারগুলো খেয়ে থাকে তাহলে ছেলে সন্তান হবেই হবে বলে জানা গেছে। এই খাবারগুলো খেলে গর্ভাবস্থায়ী মায়ের এমন কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসে যা ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
যে খাবারগুলো খেলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সে খাবার গুলোর নাম হল
* কলা :এতে রয়েছে পটাশিয়াম যা ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। তাই গবেষণা করে দেখা গেছে প্রতিদিন দিনে দুইটি করে কলা গর্ভাবস্থার মায়ের খাওয়া উচিত। তাহলে ছেলে সন্তান হাওয়ার ফল পাবে।
*সকালের নাস্তায় খাবার খেতে হবে সিরিয়াল অনুযায়ী :পুষ্টিকর পরিবেশে স্পার্মের এর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এই স্পার্ম যত বেশি কাজ করবে তত বেশি ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। তাই মেয়েদের শরীরে পুষ্টিকর খাবার গুলো দেওয়া উচিত।
*মাশরুম :স্পার্মের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করার জন্য ভিটামিন ডি ও পটাশিয়াম জাতীয় খাবার বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই দুইটি উপাদানী প্রচুর পরিমাণে মাশরুমে রয়েছে। আই মাশরুম প্রতিদিন খেলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
*টমাটো :শরীরের সোডিয়াম পটাশিয়ামের ব্যালেন্স ঠিক রাখতে হবে। তাই টমেটো দারুন ভাবে কাজ করে থাকে। ভিটামিন সি এর ঘাটতি যাতে দেখা না দেয় সেদিকে সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই গর্ভাবস্থায় মায়েদের সব সময় শাকসবজি টমেটো এগুলো খাওয়াতে হবে। তাই জানা গেছে সবজি খেলে ছেলে সন্তান হওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকে।
*কুমড়ার বীজ :কুমড়োর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংকএবং থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান দুটি পুরুষদের শরীরের রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। যার কারনে মেয়েদের শরীরে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা হয়ে থাকে। কুমড়ো বিষ খেলে যে উপাদান বৃদ্ধি পায় তা আপনি বাদাম দিয়েও পূরণ করতে পারবেন।
*ফল এবং সবজি :পটাশিয়ামের মাত্রা যেসব সবজি ও ফলে রয়েছে সেগুলো বেশি পরিমাণে খেতে হবে। পটাশিয়াম মায়ের শরীরে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।
তাই পরিশেষে বলা যায় যে খাবার এবং পরিবেশ অনুকূলে থাকলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
পুত্র সন্তানের জন্য চতুর্থ প্রহর কাকে বলে :
চতুর্থ প্রহর মানে ৩ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত ধরা হয়ে থাকে। এই চতুর্থ প্রহরে পুত্র সন্তান জন্ম নিলে সন্তানের দীর্ঘ আয়ু ও নীরোগ হয়।
চতুর্থ প্রহরের সময়টিকে সাধারণত "প্রাতঃকাল" বা "অবসান কাল" বলা হয়, যা দিন শুরু হওয়ার আগে অন্ধকারের সময়। এটি বিশেষভাবে বিবেচিত হয় কারণ এটি স্বপ্নের সময় এবং প্রাতঃকালে অমৃতের আবাহন ও পুণ্য কার্যক্রমের জন্য শুভ হিসেবে গণ্য করা হয়।
এ সময়কে বিশেষভাবে ধ্যান, প্রার্থনা এবং গুরুজীকে শ্রদ্ধা জানানোর সময় হিসেবে গণ্য করা হয়। অনেক জ্যোতিষ শাস্ত্রের মতে, সন্তান জন্মের জন্য সঠিক সময় নির্ধারণ করতে হলে চতুর্থ প্রহরের বিশেষ সময় ও দিনের আকাশের অন্যান্য অবস্থানও বিবেচনায় নিতে হয়।
চতুর্থ প্রহরের বিশ্লেষণ করার সময়, জ্যোতিষশাস্ত্রের বিভিন্ন দিক বিবেচনায় নেওয়া হয়, যেমন:
1. মাস ও তারিখ: চতুর্থ প্রহরের শুভ মুহূর্ত নির্ধারণের জন্য মাস ও তারিখের গুরুত্ব রয়েছে। বিভিন্ন মাসের এবং তিথির প্রভাব বিভিন্ন হতে পারে।
2. চন্দ্র ও গ্রহের অবস্থান: চন্দ্র ও অন্যান্য গ্রহের অবস্থান প্রহরের শুভতা বা অশুভতার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। কিছু সময় বিশেষ গ্রহ-যোগ বা সংযোগ শুভ মনে করা হয়।
3. নক্ষত্রের প্রভাব: চতুর্থ প্রহরের সময় যে নক্ষত্রের অবস্থান থাকে, তা সঠিক সময় নির্বাচন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
4. তিথি ও নবমী: বিশেষ তিথি বা নবমী (নবম দিন) চতুর্থ প্রহরের সময়ের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ পুজো বা আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন করা হয়।
5. প্রধান ভাগ্যবান সময়: চতুর্থ প্রহরের ভেতরও কিছু সময়ের ভাগ্যবান মুহূর্ত চিহ্নিত করা যায়, যা সন্তানের জন্য শুভ হতে পারে।
এছাড়া, কিছু লোকের জন্য ব্যক্তিগত বা পারিবারিক আধ্যাত্মিক বিশ্বাস ও চর্চা অনুযায়ী বিভিন্ন সময় শুভ মনে করা হয়। ব্যক্তিগত জ্যোতিষীর পরামর্শ নেওয়া উত্তম যাতে বিশেষ দিন এবং সময়ের ভিত্তিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।
পুত্র সন্তান হওয়ার লক্ষণ :
গর্ভাবস্থার সময় যে লক্ষণগুলো খেয়াল করলে বুঝবো যে পুত্র সন্তান নাকি সে লক্ষণগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো
*গর্ভাবস্থার সময় যদি আপনি লক্ষ্য করেন যে আপনার মুখে ব্রণ উঠতে শুরু করেছে তাহলে আপনি অবশ্যই পুত্র সন্তানের মা হতে চলেছেন।
*আবার দেখা যায় যে যদি আপনি লক্ষ্য করে থাকেন আপনার ডান স্তনটি বেশি বড় হয়েছে আকারে তাহলে আপনি পুত্র সন্তানের মা হতে চলেছেন।
*যদি আপনার চুলের গ্রোথ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তাহলে আপনি পুত্র সন্তান এর মা হতে চলেছেন।
*আবার আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন আপনার গর্ভাবস্থায় অবস্থায় যদি দুই পাও ঠান্ডা অবস্থায় থাকে তাহলে সন্তানের মা হতে চলেছেন।
*গর্ভাবস্থা অবস্থায় কোন মায়ের পেট যদি পেটটা নিচের দিকে থেকে টানছে তাহলে আপনি পুত্র সন্তানের মা হতে চলেছেন।
*আপনার গর্ভাবস্থায় অবস্থায় আপনার হাত-পা খসখস অবস্থায় থাকবে এরকম লক্ষণ দেখা দিলে আপনি পুত্র সন্তানের মা হতে চলেছেন।
*গর্ভাবস্থা অবস্থায় সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর যদি দুর্বল অনুভূতি দেখা দেয় এবং বমি হতে থাকে তাহলে পুত্র সন্তানের মা হতে চলেছেন আপনি।
অর্থাৎ উপরের এই লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে থাকলে আপনি পুত্র সন্তানের মা হবেন বলে জানা যাবে।
পুত্র সন্তান লাভের আমল
রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা যুররিয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দোয়া।
এর অর্থ হলো হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পক্ষ থেকে আমাকে পুত্র পবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি আমাদের দোয়া কবুল করবেন।
(সূরা আলে ইমরান ৩৮ বেশি বেশি করে পড়তে হবে)
সবসময় আল্লাহতায়ালার এবাদত করতে হবে। কোনভাবে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে যাওয়া যাবে না। সন্তান লাভের জন্য কোন ভাবে অবৈধ অনৈতিক পদ্ধতি অবলম্বন করা যাবে না। আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে ও দোয়া করতে হবে সব সময়। আল্লাহ তা'আলা নিশ্চয়ই আপনার দোয়া কবুল করবে এবং পুত্র সন্তান দেবে।
ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি
আমরা জানি যে কোনভাবে সৃষ্টিকর্তার হাতে হাত মেলানো সম্ভব নয়। সৃষ্টিকর্তা আমাদের খুশি মানে যা দেবেন তাতেই সন্তুষ্ট অর্জন করতে হবে। এজন্য বলা হয়েছে পুত্র সন্তান জন্ম দেওয়ার কোন নিশ্চিত উপায় নেই। গর্ভধারণের সময় Y শুক্রাণু যা পুরুষের যৌনকোষ বা ডিম্বানু মহিলার যৌন কোষ নিশিক্ত কে গর্ভাধান করলে পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।
আমাদের সমাজে কিছু ধারণা প্রচলিত আছে এ পদ্ধতি গুল ব্যবহার করলে পুত্র সন্তান জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। নিচে কয়েকটির নাম লিখা হলো
গর্ভধারণের সময়
*ডিম্বপাতের দিন :ডিম্বপাতের দিন বা তার আগের দিন সঙ্গম করলে পুত্র সন্তান জন্ম দেওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকে। কারণ বিজ্ঞানের মতে জানা যায় যে Y শুক্রাণু X শুক্রাণুর চেয়ে দ্রুতগতিতে চলে এবং ডিম্বানুতে দ্রুত পৌঁছাতে সাহায্য করে থাকে। ফলে ছেলে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
*নির্দিষ্ট সময় : কিছু ধারনা অনুসারে বলা হয়ে থাকে যে, সকালবেলা বা দুপুর বেলা সঙ্গম করলে পুত্র সন্তান জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
কিছু খাদ্যভ্যাস রয়েছে তা নিচে লিখা হলো
*ক্ষারীয় খাবার : ক্ষারীয় খাবার গুলোর মধ্যে যেগুলো রয়েছে সেগুলো হলো মাংস, মাছ, ডিম, দুগ্ধ জাত খাবার, বাদাম শাকসবজি ইত্যাদি পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।
*অম্লীয় খাবার :আমিও খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে লেবু, কমলা, আঙ্গুর, টমেটো, ইত্যাদি। এই খাবারগুলো খাওয়া যাবেনা এড়িয়ে চলতে হবে।
অন্যান্য আরো কিছু কারণ রয়েছে সেগুলো হলো
*পুরুষের শরীরের তাপমাত্রা যদি একটু বেশি পরিমাণে থাকে তাহলে পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
*মহিলার যোনির pH মাত্রা যদি ক্ষারীয় থাকে তাহলে পুত্র সন্তান জন্মের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
তাই বলা হয় এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে ছেলে বাবু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ইসলামের দৃষ্টিতে ছেলে সন্তান লাভের উপায়
সন্তান দানের ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ তায়ালার। আল্লাহ যাকে সন্তান দান করেন তাকে আল্লাহ সন্তান দিয়েই ছাড়ে এতে কোন বাধা আসে না। আর যাকে দেয় না সে যতই কিছু করুক না কেন ডাক্তার কবিরাস ইত্যাদি তাকে দেবে না। আল্লাহ যাকে মন চায় কন্যা সন্তান দান করেন আবার যাকে ইচ্ছা করে তাকে পুত্র সন্তান দান করে থাকেন। আবার যাকে মন চায় তাকে কোন সন্তানই দেন না। তাই আমরা সবাই জানি যে আল্লাহ যেমন যাকে সন্তান দিয়ে থাকেন তেমনি কাকে ছেলে সন্তান দেবে আর কাকে মেয়ে সন্তান দেবে তারই ইচ্ছার উপর নির্ভর করে থাকে। মায়ের গর্ভে যে সন্তান রাসায়নিক বিক্রিয়ায় হয়ে থাকে তার সবকিছু আল্লাহর ইচ্ছাতেই হয়ে থাকে।
অনেকেই পুত্র সন্তান নিতে চায় এজন্য অনেকেই অনেক রকমের তাবিজ, কবিরাজ ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে। এগুলো সব শিরকি বলে ইসলামে বলা হয়েছে। কিন্তু কোন রকম যদি ইসলামিক দোয়া সে পড়ে থাকে তাহলে সে পড়তে পারবে। এজন্য সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যে কোরআনের যেন কোন আয়াতের কোন অসম্মান না হয়।
ছেলে সন্তান নেওয়ার বেশ কিছু আমল উল্লেখ রয়েছে সেগুলোর হল :
*যে ব্যক্তি সহবাসের পূর্বে আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম পাঠ করবে দশবার । আল্লাহ তাকে নেক ছেলে সন্তান দান করবে ইনশাল্লাহ। আল্লাহর সে নামটি হল আল মুতাকাব্বিরু।
* সূরা আম্বিয়া ৮৯ আয়াতের এ অংশ প্রতি নামাজের পর তিনবার তেলাওয়াত করলে ইনশাল্লাহ পুত্রসন্তান আল্লাহ তায়ালা দিয়ে থাকেন। আয়াতটি হল
রাব্বি লা তাজারনী ফারদান ওয়া আংতা খাইরুল ওয়ারিছীন।
ইসলামের দৃষ্টিতে এই উপায়গুলো মানলে আল্লাহ তাআলা চাইলে ইনশাল্লাহ ছেলে সন্তান দিয়ে থাকবে।
কখন মেলামেশা করলে ছেলে সন্তান হয়
ছেলে সন্তান লাভের জন্য সহবাসের সময় মিলনের সঠিক অবস্থান, সহবাসের পর্যায়ক্রম সহবাসের আগে পরে খাবারের নিয়ম ইত্যাদি বিষয়গুলোর প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
সহবাসের পর্যায়ক্রম
ছেলে সন্তান লাভের জন্য সহবাসের পর্যায়ক্রম হল
1. প্লেফোর
ছেলে সন্তান লাভের সময় :ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে ডিম্বানু নিঃসরণ হওয়ার কাছাকাছি সময়ে। ডিম্বানু নিঃসরণ হওয়ার প্রায় ২৪ ঘন্টা আগে বা পরে সহবাস করলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
ছেলে সন্তান লাভের কিছু পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো হল
ছেলে সন্তান লাভের জন্য কিছু সহবাসের সময় পদ্ধতি গ্রহণ করা যেতে পারে তাহলে ছেলে সন্তান হতে পারে।
*প্রথমত সহবাসের সময় পুরুষের বীর্য নারীর যৌন পথে প্রবেশ করানো উচিত। এতে করে Y শুক্রাণুগুলো ডিম্বাণুতে পৌঁছাতে নিষুক্ত করতে বেশি সুযোগ পেয়ে থাকে।
*দ্বিতীয়বার যখন আবার সহবাস করবেন তখন পুরুষের তাপমাত্রা কম রাখা উচিত। এতে Y শুক্রাণুগুলো X শুক্রাণু গুলোর চেয়ে উষ্ণ তাপমাত্রায় দ্রুত মারা যায়।
অর্থাৎ বলা যায় যে উপরোক্ত নিয়মগুলো মানলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা নির্ধারণ করার জন্য সহবাসের এই সময় পদ্ধতি সম্পর্কে মেনে চললে আপনার কিছুটা উপকারে আসতে পারে ছেলে সন্তান নেওয়ার জন্য।
শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায়
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী পুত্র সন্তান লাভের জন্য কিছু নির্দিষ্ট বিধি ও উপায় উল্লেখ করা হয়েছে। এই বিধি ও উপায়গুলি ধর্মীয়, আধ্যাত্মিক এবং আচার-অনুষ্ঠানের উপর ভিত্তি করে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল:
1. পুত্র জন্মের প্রার্থনা: বিভিন্ন শাস্ত্রীয় মন্ত্র ও আধ্যাত্মিক প্রার্থনা যেমন "বিভুতি সুত্র" বা "সর্বশক্তিমান" এর কাছে পুত্র সন্তান লাভের প্রার্থনা করা হয়।
2. ধর্মীয় সংস্কার: বিশেষ করে পুরোহিত বা আচার্যদের মাধ্যমে বিভিন্ন ধর্মীয় সংস্কার ও যজ্ঞ আয়োজন করা হয় যা পুত্র লাভের জন্য সহায়ক হতে পারে।
3. মন্ত্র জপ: বিশেষ মন্ত্র যেমন "বৃক্ষপালক মন্ত্র" বা "যজ্ঞ মন্ত্র" জপ করার কথা বলা হয় যা পুত্র সন্তানের জন্য কল্যাণকর মনে করা হয়।
4. দানের প্রচলন: নিয়মিতভাবে দান করার অভ্যাস রাখতে বলা হয়, বিশেষ করে পিতৃপুরুষদের উদ্দেশে দান করা হলে পুত্র সন্তান লাভের আশার কথা বলা হয়।
তবে, এসব বিধি বা উপায় ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও ধর্মীয় মতামতের উপর ভিত্তি করে পালন করা উচিত এবং বিজ্ঞানসম্মত দৃষ্টিকোণ থেকেও বিষয়গুলোকে বিবেচনা করা উচিত।
শেষ কথা:ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায়
পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ছেলে বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি - শাস্ত্র মতে পুত্র সন্তান লাভের উপায় সম্পর্কে জানতে পরলেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url